পৃষ্ঠাসমূহ
শনিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০১৬
Change Your Mobile Font
শনিবার, ৯ এপ্রিল, ২০১৬
Viva Video Pro,
সোমবার, ৪ এপ্রিল, ২০১৬
Android Over Heating,
আপনাদের মধ্যে অনেকেইহ হয়তো স্মার্টফোন একটানা ব্যবহার করার
সময় খেয়াল করেছেন যে অনেকক্ষণ ব্যবহারে স্মার্টফোনে অনেক সময়ই ওভার হিটিং ইস্যু
লক্ষ্য করা যায়। বিভিন্ন কারণে এমন হতে পারে। আজকের ব্লগটিতে আমরা জানতে চেষ্টা
করবো কীভাবে স্মার্টফোনকে এই ওভারহিটিং ইস্যু থেকে রক্ষা করা যায়।
কেন হচ্ছ?
স্মার্টফোন ব্যবহারের সময়ে যদি আপনার
মনে হয় যে আপনার স্মার্টফোনটি অধিক উত্তপ্ত হয়ে গিয়েছে তাহলে সাথে সাথে চেষ্টা
করুন সেই মুহুর্তে আপনার স্মার্টফোনটিতে ঠিক কি কি অ্যাকটিভিটি হচ্ছে সেগুলোর উপর।
সাধারণত একটানা ব্যবহারের সময় স্মার্টফোন যে কারণগুলোতে উত্তপ্ত হতে পারে সেগুলো হচ্ছে,
·
একটানা অনেকক্ষণ সময় ধরে হাই
গ্রাফিক্সের গেম খেলা
·
ওয়াই-ফাই বা অন্যান্য নেটওয়ার্কে
কানেক্টেড থাকা অবস্থায় বেশ কিছু সময় ধরে একটানা স্ট্রিমিং করা
·
হাই ব্রাইটনেসে একটানা স্মার্টফোনটি
সরাসরি সূর্যের আলোর নিচে বা তুলনামূলক গরম পরিবেশে ব্যবহার করা
তাই খেয়াল করুন, উপরের কোন কাজটি আপনি করছিলেন এবং
আইডেন্টিফাই করার পর অন্তত কিছুক্ষণের জন্য আপনি আপনার স্মার্টফোনটি ব্যবহার করা
থেকে বিরত থাকুন।
ওভারহিটিং স্মার্টফোন
অনেকক্ষণ একটানা
ক্যামেরা অ্যাপের ব্যবহার
বেশ কিছু চমৎকার ক্যামেরা ইউনিট যুক্ত স্মার্টফোনে লক্ষ্য
করা গিয়েছে যে সেই স্মার্টফোনগুলোতে অতিরিক্ত সময় ধরে ভ্যিউফাইন্ডার খুলে রাখায় বা
একটানা ভিডিও করার ফলে স্মার্টফোনে ওভারহিটিং ইস্যু দেখা যায়। উদাহরণস্বরুপ, সনি এক্সপেরিয়া জেড৫!
আমরা স্বাভাবিক ভাবেই স্মার্টফোনের ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলার
সময় ব্রাইটনেস সর্বোচ্চ বাড়িয়ে রাখি। তাই যেহেতু ক্যামেরা অ্যাপলিকেশন ব্যবহার করা
তুলনামূলক ভাবে বলা চলে একটি হাই পারফর্মেন্স টাস্কের পর্যায়ে পড়ে এবং সাথে
ব্রাইটনেসও বাড়িয়ে রাখা হয় ফলে সহজেই স্মার্টফোনে এই ওভারহিটিং সমস্যাটি দেখা যেতে
পারে। তাই, যদি অনেকক্ষণ ধরে
ক্যামেরা অ্যাপলিকেশন ব্যবহারের ফলে আপনার স্মার্টফোনটি উত্তপ্ত হয়ে থাকে তাহলে
ক্যামেরা অ্যাপলিকেশনটি সাথে সাথেই বন্ধ করুন এবং আপনার স্মার্টফোনটিকে স্বাভাবিক
তাপমাত্রায় ফিরে আসার জন্য কিছুটা সময় দিন।
ম্যালওয়্যারের কারণে
হতে পারে
যে ডেভেলপাররা ম্যালওয়্যার তৈরি করে থাকেন তাদের কিন্তু
আপনার স্মার্টফোনের স্বাস্থ্য নিয়ে কোন মাথাব্যাথা নেই, তারা শুধুই আপনার ডাটার পেছনে ছোটে। তাই
অনেক সময় ম্যালওয়্যারের কারণেও আপনার স্মার্টফোনটিতে ওভারহিটিং ইস্যু দেখা যেতে
পারে। তাই কোন রকম কারণ ছাড়াই যদি আপনার স্মার্টফোনে আপনি ওভারহিটিং সমস্যা খেয়াল
করেন তবে অবশ্যই ভালো একটি ম্যালওয়্যার চেকার ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
স্মার্টফোনের
ব্যাক-কেসের কারণে এমন হতে পারে
আমরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই স্মার্টফোনের ব্যাক কেস হিসেবে হয়
প্ল্যাস্টিকের তৈরি ব্যাক কেস ব্যবহার করা থাকি অথবা লেদারের! তবে আমরা যে ম্যাটারিয়ালের
ব্যাক কেসই ব্যবহার করে থাকি না কেন, একটা বিষয় খেয়াল করলে সহজেই বুঝতে
পারবেন যে স্মার্টফোন থেকে কোন হিট বের হতে পারছেনা কেসের কারণে! এমনিতেই কিন্তু
স্মার্টফোনে একটি ব্যাক-পার্ট দেয়াই থাকে। তাই সেই লেয়ারের পরেও যদি একটি অতিরিক্ত
লেয়ার অর্থাৎ ব্যাক-কেস আমরা যুক্ত করি তবে স্বাভাবিক ভাবেই স্মার্টফোন ব্যবহারের
সময় স্মার্টফোন থেকে নির্গত তাপমাত্রা সেখানে বাঁধা প্রাপ্ত হবে। ফলে ওভারহিটিং
ইস্যু লক্ষ্য করা যেতে পারে। তাই, অযথাই ওভারহিটিং সমস্যা এড়াতে আপনি বাড়তি ব্যাক কেসটি খুলে
দেখতে পারেন।
ব্যাটারি এবং
চার্জার পরীক্ষা করে দেখুন
ব্যাটারি এবং চার্জারে কোন ত্রুটি থেকে থাকলে স্মার্টফোনে
ওভারহিটিং ইস্যু দেখা দিতে পারে। তাই, সম্ভব হলে আপনার স্মার্টফোনের ব্যাটারি
এবং চার্জারটিও পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।
চাইলেই Over Heating বন্ধ করতে আপনি বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন।
নিচে কিছু Over Heating সফটওয়্যার দেয়া হলো,
360 Smart Security
Du Battery Saver Pro
শনিবার, ২ এপ্রিল, ২০১৬
Android Root,
রুট কী?
মোবাইল রুট করলে কি কি সুবিধা পাওয়া যায়?
এসব প্রশ্নের সহজ উত্তর -
লিখেছেনঃ Fahim Rayhan (ফাহিম রায়হান)
রুট হচ্ছে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বা প্রশাসক ,একটি পারমিশন বা অনুমতি। এই অনুমতি থাকলে ব্যবহারকারী সেই ডিভাইসে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন।
আপনার ডিভাইস প্রস্তুতকারক কোম্পানি ইচ্ছে করেই আপনাকে রুট অ্যাক্সেস দেয়না। কারন এটি আপনার ডিভাইসের সুরক্ষার জন্যই করা হয়েছে।
ডিভাইস প্রস্তুতকারকরা ইচ্ছে করেই ডিভাইস লক করে দিয়ে থাকেন। রুট ফোল্ডার/ পার্টিশনে থাকা ফাইলগুলো অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
এর কোনো একটি দুর্ঘটনাবশতঃ মুছে গেলে আপনার পুরো ডিভাইস কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে।
এছাড়াও ম্যালিশিয়াস বা ক্ষতিকারক প্রোগ্রামও অনেক সময় রুট করা ডিভাইসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারে। কিন্তু লক থাকা অবস্থায় ব্যবহারকারী নিজেই রুট অ্যাক্সেস পান না, তাই অন্য প্রোগ্রামগুলোর রুট অ্যাক্সেস পাওয়ার সম্ভাবনাও নেই বললেই চলে।যেখানে প্রযুক্তি নিয়ে খুব একটা ধারণা রাখেন না এমন একজন ভাবলেন যে তিনি তার ফোনের ইন্টারনাল মেমোরি ফাঁকা করবেন।
এই উদ্দেশ্যে তিনি রুট ফোল্ডারে গিয়ে সবগুলো ফাইল কাট করে এসডি কার্ডে ট্রান্সফার করে দিলেন।রুট অ্যাক্সেস থাকার কারণে ট্রান্সফারের সময় ডিভাইস তাকে বাধা দেবে না।
কিন্তু ট্রান্সফারের মাঝেই ফোনটি বন্ধ
হয়ে যাবে এবং আর ঠিকমতো কাজ করবে না।তখন তিনি দোষ দেবেন কোম্পানির কাঁধে।কিন্তু রুট লক করা থাকলে
ব্যবহারকারী রুট ফোল্ডার খুঁজেই পাবেন না।
রুট করার সুবিধা
পারফরমেন্স বাড়ানোঃ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে ডিভাইসের অব্যবহৃত ফাইল,
টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা।
ওভারক্লকিং করাঃ সিপিইউ স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে তারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করানো।এর মাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায়।
আন্ডারক্লকিং করাঃ যখন ডিভাইস এমনিতেই পড়ে থাকে,তখন সিপিইউ যেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এর কাজের
ক্ষমতা কমিয়ে আনা।এতে করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব।
কাস্টম ইউআইঃ আপনার ডিভাইসের হোমস্ক্রিন, লক স্ক্রিন, মেনু ইত্যাদি বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেসের ডিজাইন একটা সময় পর আর ভালো নাও লাগতে পারে।তখন আপনি ডিভাইসে নতুনত্ব আনতে পারবেন নতুন সব কাস্টম ইউজার ইন্টারফেসের মাধ্যমে।এগুলোকে অন্যভাবে রমও বলা হয়।
কাস্টম রমঃ ইন্সটল করার সুবিধা।অনেক
ডেভেলপার বিভিন্ন জনপ্রিয় ডিভাইসের জন্য কাস্টম রম তৈরি করে থাকেন। এসব রম ইন্সটল করে আপনি আপনার সেটকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ দিতে পারবেন।বাইরে থেকে অবশ্যই এর ডানা-পাখনা গজাবে না বা ক্যামেরা ৫ মেগাপিক্সেল থেকে ৮ মেগাপিক্সেল হবে না,কিন্তু ভেতরের ডিজাইন ও ক্ষেত্রবিশেষে পারফরম্যান্সেও আসবে আমূল পরিবর্তন।
রুট করার অসুবিধা
ওয়ারেন্টি হারানোঃ ডিভাইস রুট করার
মাধ্যমে আপনার ওয়ারেন্টি বাতিল
হয়ে যাবে।তাই রুট করার আগে সাবধান।
অবশ্য অনেক সেট আবার আনরুট করা যায়।আর সেট আনরুট করা হলে তা সার্ভিস সেন্টারে থাকা টেকনিশিয়ানরা অনেক সময়ই ধরতে পারেন না যে সেটটি রুট করা হয়েছিল।
তবে কাস্টম রম থাকলে ধরা খাওয়া এড়ানোর উপায় নেই।
ফোন ব্রিক করাঃ ব্রিক অর্থ ইট। আর ফোন ব্রিক মানে আপনার ডিভাইসকে ইটে রূপান্তরিত করা।অর্থাৎ,এর কাজ করার ক্ষমতা হারানো।
রুট করা ও এর পরবর্তী বিভিন্ন কাজের সময় একটু এদিক-সেদিক হলেই ফোনে স্থায়ী বা অস্থায়ী সমস্যা হতে পারে।
আপনার ফোনের প্রস্তুতকারক কোম্পানি ফোনটি আনরুট অবস্থায় দেন যেন এর ক্ষতি না হয়।রুট করার মাধ্যমে আপনি সেই নিশ্চয়তা ভেঙ্গে ফেলছেন।
আমাদের ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিনঃ
মোবাইল রুট করলে কি কি সুবিধা পাওয়া যায়?
এসব প্রশ্নের সহজ উত্তর -
লিখেছেনঃ Fahim Rayhan (ফাহিম রায়হান)
রুট হচ্ছে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বা প্রশাসক ,একটি পারমিশন বা অনুমতি। এই অনুমতি থাকলে ব্যবহারকারী সেই ডিভাইসে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন।
আপনার ডিভাইস প্রস্তুতকারক কোম্পানি ইচ্ছে করেই আপনাকে রুট অ্যাক্সেস দেয়না। কারন এটি আপনার ডিভাইসের সুরক্ষার জন্যই করা হয়েছে।
ডিভাইস প্রস্তুতকারকরা ইচ্ছে করেই ডিভাইস লক করে দিয়ে থাকেন। রুট ফোল্ডার/ পার্টিশনে থাকা ফাইলগুলো অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
এর কোনো একটি দুর্ঘটনাবশতঃ মুছে গেলে আপনার পুরো ডিভাইস কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে।
এছাড়াও ম্যালিশিয়াস বা ক্ষতিকারক প্রোগ্রামও অনেক সময় রুট করা ডিভাইসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারে। কিন্তু লক থাকা অবস্থায় ব্যবহারকারী নিজেই রুট অ্যাক্সেস পান না, তাই অন্য প্রোগ্রামগুলোর রুট অ্যাক্সেস পাওয়ার সম্ভাবনাও নেই বললেই চলে।যেখানে প্রযুক্তি নিয়ে খুব একটা ধারণা রাখেন না এমন একজন ভাবলেন যে তিনি তার ফোনের ইন্টারনাল মেমোরি ফাঁকা করবেন।
এই উদ্দেশ্যে তিনি রুট ফোল্ডারে গিয়ে সবগুলো ফাইল কাট করে এসডি কার্ডে ট্রান্সফার করে দিলেন।রুট অ্যাক্সেস থাকার কারণে ট্রান্সফারের সময় ডিভাইস তাকে বাধা দেবে না।
কিন্তু ট্রান্সফারের মাঝেই ফোনটি বন্ধ
হয়ে যাবে এবং আর ঠিকমতো কাজ করবে না।তখন তিনি দোষ দেবেন কোম্পানির কাঁধে।কিন্তু রুট লক করা থাকলে
ব্যবহারকারী রুট ফোল্ডার খুঁজেই পাবেন না।
রুট করার সুবিধা
পারফরমেন্স বাড়ানোঃ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে ডিভাইসের অব্যবহৃত ফাইল,
টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা।
ওভারক্লকিং করাঃ সিপিইউ স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে তারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করানো।এর মাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায়।
আন্ডারক্লকিং করাঃ যখন ডিভাইস এমনিতেই পড়ে থাকে,তখন সিপিইউ যেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এর কাজের
ক্ষমতা কমিয়ে আনা।এতে করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব।
কাস্টম ইউআইঃ আপনার ডিভাইসের হোমস্ক্রিন, লক স্ক্রিন, মেনু ইত্যাদি বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেসের ডিজাইন একটা সময় পর আর ভালো নাও লাগতে পারে।তখন আপনি ডিভাইসে নতুনত্ব আনতে পারবেন নতুন সব কাস্টম ইউজার ইন্টারফেসের মাধ্যমে।এগুলোকে অন্যভাবে রমও বলা হয়।
কাস্টম রমঃ ইন্সটল করার সুবিধা।অনেক
ডেভেলপার বিভিন্ন জনপ্রিয় ডিভাইসের জন্য কাস্টম রম তৈরি করে থাকেন। এসব রম ইন্সটল করে আপনি আপনার সেটকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ দিতে পারবেন।বাইরে থেকে অবশ্যই এর ডানা-পাখনা গজাবে না বা ক্যামেরা ৫ মেগাপিক্সেল থেকে ৮ মেগাপিক্সেল হবে না,কিন্তু ভেতরের ডিজাইন ও ক্ষেত্রবিশেষে পারফরম্যান্সেও আসবে আমূল পরিবর্তন।
রুট করার অসুবিধা
ওয়ারেন্টি হারানোঃ ডিভাইস রুট করার
মাধ্যমে আপনার ওয়ারেন্টি বাতিল
হয়ে যাবে।তাই রুট করার আগে সাবধান।
অবশ্য অনেক সেট আবার আনরুট করা যায়।আর সেট আনরুট করা হলে তা সার্ভিস সেন্টারে থাকা টেকনিশিয়ানরা অনেক সময়ই ধরতে পারেন না যে সেটটি রুট করা হয়েছিল।
তবে কাস্টম রম থাকলে ধরা খাওয়া এড়ানোর উপায় নেই।
ফোন ব্রিক করাঃ ব্রিক অর্থ ইট। আর ফোন ব্রিক মানে আপনার ডিভাইসকে ইটে রূপান্তরিত করা।অর্থাৎ,এর কাজ করার ক্ষমতা হারানো।
রুট করা ও এর পরবর্তী বিভিন্ন কাজের সময় একটু এদিক-সেদিক হলেই ফোনে স্থায়ী বা অস্থায়ী সমস্যা হতে পারে।
আপনার ফোনের প্রস্তুতকারক কোম্পানি ফোনটি আনরুট অবস্থায় দেন যেন এর ক্ষতি না হয়।রুট করার মাধ্যমে আপনি সেই নিশ্চয়তা ভেঙ্গে ফেলছেন।
আমাদের ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিনঃ
লেবেলসমূহ:
Android,
Tips & Tricks
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)